পাশ্মীর কড়চা সিরিজ – মহাদেবের মুল্লীবধ – ২

পঞ্চাশোর্ধ মহাদেব তিওয়ারীর “জয় শিব শক্তি ট্রেডিং কোম্পানী” খুব অল্প সময়ে পাশ্মীরের প্রাণকেন্দ্র ইলাহাপূর, যা বর্তমানে রামনগর নামে পরিচিত, নগরের গুরুত্বপূর্ণ একটি বেসরকারী বাণিজ্য প্রতিষ্ঠান হিসেবে নাম কামিয়েছে। আমদানীকৃত রোজকার খাদ্যদ্রব্য, পানীয় থেকে আরম্ভ করে ফ্যাশন সচেতন নারীদের পোশাকআশাক, প্রসাধনী সামগ্রী এমনকি পাশ্মীরি নারীদের মাসিকের স্যানিটারি প্যাড অব্ধি সমস্ত কিছু সরবরাহ করে মহাদেবের কোম্পানী।

সকালবেলায় অফিসে নিজের কামরায় ঢুকে গণেশের মূর্তিটার সামনে প্রাত্যহিক পূজোপাঠ চটজলদী সেরে নেয় মহাদেব। গাণপত্য শাখাসম্প্রদায়ের অনুগামী মহাদেব গণেশকে সগুণ ব্রহ্ম রূপে পূজা করে। গণেশপূজক এই সম্প্রদায় বিশ্বাস করে, সকল কার্যের পূর্বে শ্রী গণেশ পূজন শুভকর ও মঙ্গলজনক, এবং ব্যবসারম্ভে গণেশ স্মরণ করলে কার্যে সিদ্ধি অবশ্যম্ভাবী। কপালে টকটকে লাল টিপ এঁকে সংস্কৃত মন্ত্র আউড়ে পূজো সম্পন্ন করে নেয় মহাদেব।

কেদারায় বসে রোজকার কাজ আরম্ভ করে মহাদেব। গত দুই সপ্তাহের বিক্রিবাট্টার হিসাব দেখতে থাকে সে। মুসলমানদের হিজরী নববর্ষ তথা রা’স আল-সানাহ গেলো দু’দিন আগে। সে উৎসব উপলক্ষে এবার ব্যাপক সংখ্যায় শাড়ী বিক্রি হয়েছে পাশ্মীরে। লোদীজী যুগযুগ জিও! চড়া লভ্যাংশের হিসাব নির্ণয় করতে করতে চমৎকৃত হয় মহাদেব। আসলেই দারুণ চমৎকারী ব্যাপারই তো! লোদীজীর নেতৃত্বে HJP তথা হিন্দু জনতা পার্টি ও তার অঙ্গসংগঠন HSS তথা হিন্দু স্বয়ংসেবক সঙ্ঘ এ রাজ্যের শাসনভার দখলে নিয়ে কি চমৎকার পরিবর্তনই না সংঘটিত করছে! ভাবা যায়! আজ পাশ্মীরের হাটেঘাটে গোরী বদনের ডবকা মুসলমান ছেনালেরা বুরকা-নিকাব-কুর্তী ছুঁড়ে ফেলে চিরন্তন হিন্দুয়ানী সাজে শোভা পাচ্ছে! পাশ্মীরী মুসলিমাদের বদন সাজিয়েছে আজ আটপেড়ে শাড়ী, গোরীদের নধর পেট-নাভী-কোমর উন্মোচিত করেছে। দুধেলা মুসলমানী গাইগুলোর ভারী চুচির গভীর খাঁজগুলোর গণতান্ত্রিক সৌন্দর্য বর্ধন করেছে স্লীভলেস কাঁচুলী।

খানিক পরে দরজায় নকের শব্দে মনোযোগ ছুটে যায় তার। “আসুন”, মহাদেব ডাকে।

দরজা খুলে প্রবেশ করে জয় শিব শক্তি কোম্পানীতে সপ্তাহখানেক আগে যোগ দেয়া নতুন মুসলমান সেক্রেটারী মিসেস তাবাসসুম ফাতিমা হাশমী।

মহাদেবের শিবশক্তি কোম্পানীর বয়স বছর চারেকও পার হয় নি। অথচ, এই অল্প কয়েক বছরেই কমসে কম আট-নয়জন মুসলমান সেক্রেটারী পাল্টেছে মহাদেব। বেচারা মহাদেবের আর কি দোষ? গণপতিজীর কৃপায় কোম্পানীটি যেমন লাভজনক, তেমনি অতীব ফলবতীও। মহাদেবের প্রতিষ্ঠানে কোনও মুসলিমাই তিন-চার মাসের বেশি টিকতে পারে না। কারণ, করুণাময় শ্রী গণেশজীর আশীর্বাদে এ কোম্পানীতে যোগদানের বড়জোর মাস তিনেকের মাথায়ই মুসলমান সেক্রেটারীগুলো অবধারিতভাবে গর্ভবতী হয়ে পড়ে। তখন সে গাভীন মুসলিমাকে ম্যাটারনিটি লীভে পাঠিয়ে দিয়ে নতুন মুসলমান সেক্রেটারী নিয়োগ দিতেই হয় মহাদেবকে। আবারও তার মাস তিন-চারেক বাদে নতুন মুসলিমাও গাভীন হয়ে পড়লে তাকেও ম্যাটারনিটীতে পাঠিয়ে দিয়ে পুনরায় নতুন মুসলমান সেক্রেটারী খোঁজো রে।

প্রথম দিকে বেছে বেছে সুন্দরী ও অক্ষতযোণীর কুমারী মুসলমান তরুণীদের নিয়োগ দিতো মহাদেব। কিন্তু তার প্রতিষ্ঠানে যোগ দিয়ে পরপর প্রায় আধ-ডজন অবিবাহিতা, কুমারী মুসলমান যুবতী গর্ভবতী হবার পর হাটেবাজারে একটু কানাঘুষা রটে গিয়েছিলো। লোকে ঠাট্টা করে মহাদেবের ট্রেডিং কোম্পানী নয়, মুল্লী গাভীন করার ফ্যাক্টরী বলে মশকরা করা আরম্ভ করে দিয়েছিলো। লোকমুখে মহাদেব শুনেছে তাকে নিয়ে বাজারে একখানা চুটকীও ছড়িয়ে গিয়েছে, তা অনেকটা এমনঃ শিবাজীর এমন কৃপা, যে জয়শিবশক্তি কোম্পানীতে পাশ্মীরের সোনী মুল্লীরা ভুখা পেটে তো ঢোকে, কিন্তু বের হয়ে আসে ঢাউস পেট নিয়ে আর ইজের ভর্তী মাল নিয়ে।

তাই পরপর ছয়খানা কুনওয়ারী মুসলমান লড়কী আচমকা অন্তঃসত্বা হয়ে পড়ার পর থেকে মহাদেব এখন বেছে বেছে শাদীশুদা মুসলমান আওরতদের সেক্রেটারী পদে নিয়োগ দিচ্ছে। তাতে অবশ্য কোম্পানীর মুসলিমা কর্মচারীদের গাভীন হবার মিছিলে বাধা পড়ে নি একটুও। তবে বাইরের লোকের কানাঘুষাটা অন্ততঃ কমেছে। বিবাহিতা শাদীশুদা মুসলমান আওরত হিন্দু মালিকানাধীন কোম্পানীর চাকরীতে যোগ দিয়ে তিন মাসের মাথায় গর্ভবতী হয়ে ম্যাটারনীটিতে যাচ্ছে, আজকাল পাশ্মীরে এসব বিষয় গা-সওয়া হয়ে গিয়েছে।

হালি-খানেক কচি বয়সের শাদীশুদা মুসলমান সেক্রেটারীকে ম্যাটারনিটিতে পাঠিয়ে মহাদেব রূচি পাল্টানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছিলো। অনেকগুলো কচি, সরেস, আনকোরা রসগুল্লাগুলো ভোগ করার পর জীভটা একটু ঝুনো, ম্যাচিউর, কড়া মাল চাখার জন্য চাইছিলো।

মুসলমান নারী কর্মীদের মাইনেটা খুব ভালো দেয় মহাদেবের কোম্পানীতে। আর একবার হিন্দু মালিকের অধীনে চাকরীতে যোগ দিয়ে অন্তঃসত্বা হয়ে পড়তে পারলে সোনায় সোহাগার মতো লোদীজীর আশীর্বাদ তো আছেই – তখন তো আরো মজা, কোনও কাজ না করে ঘরে বসেই মোটা রোজগারের দরজাটা চিচিং ফাঁক হয়ে যায়! তাই মহাদেবের কোম্পানীতে মুসলমান সেক্রেটারী নিয়োগের খবর চাউর হতে না হতেই বাচ্চা থেকে বয়স্কা সুন্দরী পাশ্মীরী মুসলিমাদের ভিড় জমে যায়। তবে এবার বেছে বেছে কিঞ্চিৎ অধিকবয়স্কা, তবে বড্ডো আকর্ষণীয়া এক মুসলমান আওরত পছন্দ করেছিলো মহাদেব। শাদীশুদা মুসলিমাটার নাম তাবাসসুম ফাতিমা হাশমী, শিক্ষাগত যোগ্যতা তেমন বেশি নেই, অভিজ্ঞতাও নেই বললেই চলে। তবে পাশ্মীরের হিন্দু মালিকানাধীন প্রতিষ্ঠানে চাকরীর আবেদনের মূল আবশ্যিকতাগুলো সবই তাবাসসুম ফাতিমা হাশমী পূরণ করেছিলো – সুন্দর চেহারা, ফরসা গায়ের রঙ, গড়পড়তা নারীর তুলনায় লম্বা, এই বয়সেও সরু ও পাতলা কোমর, সুডৌল বুক ও পশ্চাদদেশ, আর বাচ্চা-কাচ্চাও বেশি হয় নি।

সুন্দরী ম্যাচিউর ব্যক্তিত্ববতী লাস্যময়ী তাবাসসুমের গতরে এক নজর চোখ বুলিয়েই পসন্দ হয়ে গিয়েছিলো মহাদেবের। তৎক্ষণাৎ তাবাসসুম ফাতিমা হাশমীর স্বল্পমেয়াদের চাকরীটা পাকা হয়ে গেলো।

“সালামমমহহ….

. ওহহহহ…. স্যরী” বলতে গিয়ে ভুল ধরতে পেরে জীভ কাটে তাবাসসুম ফাতিমা হাশমী, শুধরে নিয়ে দুই হাত জড়ো করে বলে, “নমস্তে মালিক…”

সুন্দরী মুসলমান সেক্রেটারীর আনাড়ী হাতের নমস্কার দেখে পছন্দ করে মহাদেব। শালী এমনিতেই কড়া মাল। তারওপর তাবাসসুম যাকে বলে খাঁটি “হিন্দু কুমারী”। যেসব পাশ্মীরী লড়কী এখনো হিন্দু বাচ্চার জন্ম দেয় নি, সেসব মেয়েছেলেদের HSS-এর সদস্যরা এ নামে ডাকে। তাবাসসুমের দেড় যুগের সংসারে একটাই কন্যা সন্তান। মহাদেব খোঁজ লাগিয়ে জেনে নিয়েছে, তাবাসসুমের MSS-এর ফাইলটা বলতে গেলে ফাঁকাই। কড়া মুল্লী ছেনালটার ফাইল ভরার ব্যবস্থা করতেই হচ্ছে তাকে।

আসলে, লোদীজীর দলের সম্যক পৃষ্ঠপোষকতায় তার মতো সফল পুরুষদের পাশ্মীরে ঘাঁটি গাঁড়তে এ কারণেই তো লোভ দেখিয়ে নিয়ে আসা হয়েছিলো। পাশ্মীরে এসে চুটিয়ে ব্যবসাও করা যাবে, তেমনি এখানকার হিন্দু সম্প্রদায়ের সদস্যসংখ্যাও বাড়ানো যাবে। মহাদেবের মতো হিন্দু মরদরা আছে বলেই তো মুসলমান আওরতদের সংগঠন MSS-এর সদস্যাদের ফাইলগুলো ভারী আর মোটাতাজা হচ্ছে।

মহাদেব উঠে গিয়ে শ্রীগনেশজীর বিগ্রহের সামনে রাখা রঞ্জক ভর্তী কৌটাটায় ডান বৃদ্ধাঙ্গুলি ডুবিয়ে দেয়, তারপর লাল টকটকে রঙটা তাবাসসুমের কপালের মধ্যখানে মাখিয়ে দেয়।

তাবাসসুমের মাথায় পরিপাটী করে আঁচড়ানো রেশমী চুল।

“সকাল সকাল গণপতীজীর আশীর্বাদ নেয়া ভালো, শ্রীমতি তাবাসসুম”, বলে তাবাসসুমের মাথায় সিঁথির লাইনে কড়া সিঁদুরের মতো করে তীলক লাগিয়ে দেয় মহাদেব।

বাহ! দারুণ হলো ব্যাপারটা। জাতে মুসলমান শাদীশুদা তাবাসসুম ফাতিমা হাশমীকে সিঁদুর পরা অবস্থায় দেখতে লাগছে একদম বিবাহিতা সংস্কারী হিন্দু নারীর মতোই।

Comments:

No comments!

Please sign up or log in to post a comment!